ইহ ব্রবীতু য ঈমঙ্গ বেদাস্য বামস্য নিহিতং পদং বেঃ।
শীর্ষ্ণ ক্ষীরং দুহ্রতে গাবো অস্যবব্রিং বসানা উদকং পদাপুঃ।।
(ঋগ্বেদ ১.১৬৪.৭)
শীর্ষ্ণ ক্ষীরং দুহ্রতে গাবো অস্যবব্রিং বসানা উদকং পদাপুঃ।।
(ঋগ্বেদ ১.১৬৪.৭)
অনুবাদ-হে মিত্র,তিনি বলতে পারেনসেই সর্বজ্ঞানী পরমাত্মা এই রহস্য।পবিত্র আলো যখন গাছের উপর পড়ে আর গাছ যখন
তার পা দিয়ে(মূল) মাটি থেকে পানি গ্রহন করে আর এর মাধ্যমেই আমাদের উপর খাদ্য ও জীবন বর্ষিত হয়!
তার পা দিয়ে(মূল) মাটি থেকে পানি গ্রহন করে আর এর মাধ্যমেই আমাদের উপর খাদ্য ও জীবন বর্ষিত হয়!
আধুনিক বিজ্ঞানঅনুযায়ী আমরা কি জানি?পাতার ক্লোরোপ্লাস্টের থাইলাকয়েডে অবস্থিত ক্লোরফিল দানাসমূহ সূর্যালোক থেকে ফোটন আকারে শক্তি গ্রহন করে। অপরদিকে উদ্ভিদ মূলের মাধ্যমে পানি গ্রহন করে যা বিজারিত হয়ে ক্লোরফিলকে ইলেকট্রন প্রদান করে।আলোকশক্তি দ্বারা উদ্দীপ্ত ক্লোরফিল এই ইলেকট্রনকে নিক্ষেপ করে ইলেকট্রনসংবহন তন্ত্রের বিভিন্ন ধাপে যেখানে কার্বোহাইড্রেটরুপী শক্তি উত্পন্ন হয় ফলে প্রানীকুল সেই খাদ্য খেয়ে জীবনধারন করতে সক্ষম হয়। অপরদিকে এই মন্ত্রটিও বলছে যে উদ্ভিদ সূর্যালোক এবং মূলের সাহায্যে পানি গ্রহন করে এবং এর মাধ্যমেই আমাদের উপর খাদ্য ও জীবন বর্ষিত হয়!
অপর একটি মন্ত্র যেখানে সালোকসংশ্লেষনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়-
"... ত্বয়া মর্তাসঃ স্বদন্ত আসুতিং ত্বং গর্ভো বীরুধাং জনিষে শুচিঃ।।"
(ঋগ্বেদ ২.১.১৪)
অর্থাত্ হে অগ্নি(আলোকশক্তিরুপে) তুমি বৃক্ষসমূহের গর্ভরুপ শক্তি হয়ে প্রাণীগণকে অন্নাদির আস্বাদ প্রাপ্ত কর।"
অর্থাত্ আলো উদ্ভিদের গর্ভে শক্তিরুপে খাদ্য উত্পন্ন করে প্রানীগনের খাদ্যের চাহিদা মেটায়!
বৈদিক এই মহাসত্যের বানী ছড়িয়ে দিন সকলের মাঝে।
ওঁ শান্তি শান্তি শান্তি
নমস্কার। উল্লেখিত ঋগবেদ ১.৬৪.৭ এর মন্ত্রের সঠিক সমাধান দিন. তুলসীরাম শর্ম্মার সাথে দয়ানন্দজীর অনুবাদটি কৃপাপূর্বক ভালো করে লক্ষ করবেন। দুটোতে আকাশ পাতাল তফাৎ। ছবি দিতাম। কিন্তু এখানে ছবি দেয়ার কোনো অপশন খুজে পাচ্ছি না।
ReplyDelete