এই পৃথিবী কবে সৃষ্টি হয়েছে,কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে,কি করে এল এই মস্ত মহাজগত। কোথা থেকে এলাম আমরা।এত এত বিচিত্র সব প্রাণী,রাশি রাশি উদ্ভিদকূল। কিভাবে আমরা মানুষরা এই পৃথিবীতে এলাম, বেদ ই বা কখন এসেছে।এমন অসংখ্য প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবসময়। বেদে মানুষ সৃষ্টি সম্বন্ধে কি বলা আছে এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আমাদের আগে জানতে হবে মানুষ সৃষ্টির ইতিহাস,জানতে হবে বেদের বিষয়বস্তু।তাহলেই কেবল এই ধুম্রজালের অবসান আমরা ঘটাতে সক্ষম হব।
আজ আমি যদি আপনাকে বলি বিল গেটসের অর্থ সম্পত্তির পরিমাণ ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আপনি হেসেই উড়িয়ে দেবেন।বলবেন তো তাতে কি হয়েছে?জেফ বেজোসের তো ১৮৬ বিলিয়ন ডলার,এমনকি এলন মাস্কের ই তো ১৫৩ বিলিয়ন ডলার।মুখে সহজে বলে ফেলা গেলেও বাস্তবে ভেবে দেখুন বিলিয়ন সংখ্যাটা কত বড়!কিন্তু এত বড় সংখ্যাটিকেই ২০২০ সালে এসে আপনার আমার কাছে অনেক সাধারণ বা স্বাভাবিক মনে হচ্ছে। কিন্তু আজ থেকে বেশী না, মাত্র তিন হতে চার হাজার বছর আগের কথাই ধরুন,তখনকার অধিকাংশ মানুষের এত বড় সংখ্যা চিন্তা করার ক্ষমতাই ছিলনা। সাধারণ মানুষের চিন্তার,কল্পনার সীমানা ছিল অনেক ছোট। এইযে আমাদের পৃথিবী,২০২০ সালে একটা প্রাইমারি স্কুলের বাচ্চাকেও যদি জিজ্ঞেস করেন যে পৃথিবীর বয়স কত সে একদম না জানলেও অন্তত অনুমান করে হলেও কয়েক লাখ অথবা নিদেনপক্ষে অনেক হাজার বছর বলবে।সে আসলে হয়তো জানেইনা বৈজ্ঞানিকভাবে পৃথিবীর বয়স কত,কিন্তু বর্তমানে মানব সভ্যতার অসামান্য অগ্রগতির ফলশ্রুতিতে আমাদের চিন্তা করার,কল্পনা করার ক্ষমতা এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে এই সময়ের একটি শিশুর চিন্তা করার ক্ষমতাও তখনকার সময়ের সবচেয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তিদের চেয়েও বেশী।
খেয়াল করে দেখবেন
পাশ্চাত্যের,মধ্যপ্রাচ্যের,আরবের,ইরাক,ইরান,মিশর হতে উৎপন্ন ধর্মমতগুলো অনুযায়ী পৃথিবীর বয়স বড়জোর ৬-৭ হাজার বছর। এটা এমন নয় যে তাদের দোষ,তখনকার সময়ের এইসব ধর্মের প্রণেতাদেরও ধারণা ছিল পৃথিবী নিশ্চয়ই অনেক পুরনো, আর তখন তাদের কল্পনার পরিধির সর্বোচ্চ সীমানা ই ছিল ৬-৭ হাজার বছর। আজকের একটা সাধারণ মানুষের কাছে কোটি কোটি বছর চিন্তা করা যে কথা, তখনকার সময়ের মানুষের কাছে মাত্র ৬-৭ হাজার বছর চিন্তা করাও ঠিক তাই।
কিন্তু অদ্ভুৎভাবে হলেও এমন একটি সভ্যতা ছিল পৃথিবীতে যারা কল্পনার এই সীমাবদ্ধতাকে আশ্চর্যভাবে উড়িয়ে দিয়েছিল। তারা কি আশ্চর্য ক্ষমতায় জগতের সৃষ্টিকালের তথা ব্রহ্মার ১ দিনের (১ কল্প বা Aeon)সময়কাল নির্ধারণ করেছিলেন ৪.৩২ বিলিয়ন বছর!সূর্যস্বিদ্ধান্তসহ প্রাচীন সংস্কৃত শাস্ত্রসমূহতে সৃষ্টিকাল তথা একটি কল্পের বয়সের গণনা আমরা পাই এভাবে-
১৪ মন্বন্তর+১৫ সন্ধিকাল এর সমপরিমাণ
১ মন্বন্তর=৭১ চতুর্যুগ
১ চতুর্যুগ=৪৩,২০,০০০ বছর
১ সন্ধিকাল=১৭,২৮,০০০ বছর
তাই সৃষ্টিকাল তথা ১ ব্রহ্মদিবস বা ১ কল্প(Aeon) =(১৪×৭১×৪৩,২০,০০০)+(১৫×১৭,২৮,০০০)=৪.৩২ বিলিয়ন বছর!
আবার গীতার ৮.১৭ এর ব্যাখ্যায় আমরা পাই সৃষ্টিকাল তথা ১ কল্প হল সহস্র চতুর্যুগের সমান।আবার আমরা জানি,
সত্যযুগ=১৭,২৮,০০০ বছর
ত্রেতাযুগ=১২,৯৬,০০০ বছর
দ্বাপর যুগ=৮,৬৪,০০০ বছর
কলি যুগ=৪,৩২,০০০ বছর
অর্থাৎ ১ চতুর্যুগ= ১৭,২৮,০০০+১২,৯৬,০০০+৮,৬৪,০০০+৪,৩২,০০০ বছর, মোট ৪৩,২০,০০০ বছর
তাহলে সহস্র চতুর্যুগ বা সৃষ্টির সময়কাল হল ১০০০×৪৩,২০,০০০ বছর বা ৪.৩২ বিলিয়ন বছর!
একবার ভেবে দেখুন,যে সময়ে মানুষ সর্বোচ্চ ৬-৭ হাজার বছরের বেশী কল্পনা করতে পারতনা আর সেই সভ্যতাটির সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষগুলো ৪.৩২ বিলিয়ন বছর তথা ৪৩২ কোটি বছর ভেবে ফেলল পৃথিবীর বয়স!অথচ এমনকি উনবিংশ শতকেও ব্যারন কেলভিন,উইলিয়াম থমসনরা গণনা করে বের করেছিলেন পৃথিবীর বয়স ২০-৪০ মিলিয়ন বছর।থমাস হেনলি হাক্সলি,চার্লস রবার্ট ডারউইনরা এই গণনার যদিও তীব্র প্রতিবাদ করেন।অথচ প্রায় ৫-৭ হাজার বছর আগে সরস্বতী নদীর পারে,আরব সাগরের পূর্বতীরের ঘন সবুজ বনছায়ায় ঘেরা-তুষার শুভ্র পর্বতমালায় সাজানো,শুষ্ক মরুভূমির বিস্তীর্ণ ঢালে বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠা অদম্য মেধাবীদের আশ্রয় ভারতভূমি নামের এই অঞ্চলটির গভীর অরণ্যের পর্ণকুটিরে ত্যাগের জীবন কাটানো কিছু শুশ্রুমণ্ডিত সন্ন্যাসী ঠিক ই বলেছিলেন পৃথিবীর বয়স ৪.৩২ বিলিয়ন বছর! আর একবিংশ শতকের রেডিওমেট্রিক ডেটিং এর যুগে আমরা আজ জেনেছি পৃথিবীর বয়স প্রায় ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর! তাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়াত বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ কার্ল স্যাগান তার জগৎবিখ্যাত বিজ্ঞানভিত্তিক টেলিভিশন সিরিজ কসমস এ বলেছিলেন,
"হিন্দুধর্ম পৃথিবীর একমাত্র বড় ধর্ম যা এই আদর্শের সাথে সম্পৃক্ত যে এই মহাবিশ্ব একটা প্রচণ্ড,অসীম ধ্বংস ও পুনঃনির্মাণের মধ্যে দিয়ে যায়।এটিই একমাত্র ধর্ম কাকতালীয়ভাবে যার জগৎ বিষয়ক সময়কালের ধারণা আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।"
আজ থেকে ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে আবির্ভাব হয়েছিল এমন একটি ক্ষণের।এক পুঞ্জীভূত তাপীয় জীবনকেন্দ্রের বিশাল বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে কোটি কোটি উত্তপ্ত, গলিত ও গ্যাসীয় ধোঁয়াশা তথা মেঘের পুঞ্জ ছড়িয়ে পড়েছিল চারদিকে।সেই অসংখ্য বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যাসীয় মেঘের পুঞ্জের একটি ছিল আমাদের আজকের এই সৌরজগতের উৎস।
"তম অসিৎ তমস... তপসস্তন্মহিনাজায়াতৈকম”
(ঋগবেদ ১০/১২৯/৩)
"সমস্ত ছিল কেবল অন্ধকার।সমস্ত কিছু ছিল জানার অতীত ধোঁয়াশাময়।সেই রহস্য অস্তিত্ব তার চেয়েও রহস্যময়তায় ছিল আবৃত আর তা স্বতস্ফুর্তভাবে প্রচন্ড তাপ ও ক্ষমতা নিয়ে বিদ্যমান হল।"
ভেবে দেখুন,বেদের হিরণ্যগর্ভ হতে বিস্ফোরণের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিলিয়ন বিলিয়ন উত্তপ্ত গ্যাসীয় তরল বিন্দুকণা তথা মেঘপুঞ্জের মাত্র একটির অংশ থেকে তৈরী হয়েছে আমাদের এই সম্পূর্ণ সৌরজগত।প্রিসোলার নেবুলা নামের সেই মেঘপুঞ্জ হতে তৈরী হল সোলার নেবুলা নামের এক অতিকায় অতি উত্তপ্ত চাকতি যার পরিধিতে থাকা ছোট ছোট গ্যাসীয় মেঘের দানাগুলোই ক্রমশ হৃষ্টপুষ্ট হচ্ছিল ধাতব মৌলসমূহের মিলনে।আস্তে আস্তে এভাবে কেটে গেল ৮.৪ টি বিলিয়ন বছর,সোজা কথা নয় কিন্তু প্রায় ৮৪০ কোটি বছর।ক্রমে ক্রমে তাপ বিকরণের মাধ্যমে শীতল হয়ে আসতে লাগল সবকিছু,সেই উত্তপ্ত গ্যাস,ধোঁয়ায় ডুবে থাকা বিন্দুকণাসমূহ শীতল হতে হতে গঠন করল অনেক গ্রহ,উপগ্রহ,গ্রহাণু,ছড়িয়ে পড়ল ধীরে ধীরে নিজ কক্ষপথে।
সোলার নেবুলা যার থেকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছিল সৌরজগতের সব গ্রহ উপগ্রহ |
"তারপর সেখানে বিস্ফোরন হল ,ব্রহ্ম বিন্দু থেকে যেন সবকিছুকে গতিময় প্রসারিত করলেন ,অব্যক্ত হতে সব হতে লাগল ব্যক্ত।"
(ঋগ্বেদ ১০.৭২.২)
আজ হতে ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগে এমন একটি ছড়িয়ে পড়া বিন্দুকণা হয়ে উঠল আমাদের আজকের এই পৃথিবী।চার অগ্রজ ভ্রাতা বৃহস্পতি,শনি,ইউরেনাস,নেপচুন যখন ৯৯% খাবার(আসলে ধাতব মৌল)দখল করে যখন তরতাজা হয়ে উঠছিল তখন পিতা সূর্যের হতে পাওয়া অবশিষ্ট ১% মাত্র খাদ্যকণা নিয়ে গড়ে উঠল বুধ,শুক্র,পৃথিবী মঙ্গল।এভাবেই মহাজগতের কাছে যা স্রেফ একটি অপুষ্টিতে ভোগা বিন্দুমাত্র, আমাদের ৭০০ কোটি মানুষের কাছে,১ ট্রিলিয়ন বেঁচে থাকা প্রজাতির কাছে তা হয়ে উঠল সকল পুষ্টির ধারাস্বরূপ মাতা বসুমতি,আমাদের জীবনের আশ্রয়।তবে সেই বসুমতি কিন্তু তখনও হয়ে উঠতে পারেনি শস্য শ্যামলা সবুজ সুফলা বসুন্ধরা।সে পৃথিবী ছিল অতি উত্তাপ হতে ক্রমশ শীতল হতে থাকা, বিক্রিয়ারত মৌলের টগবগরত এক জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডের ম্রিয়মান হয়ে আসা প্রাণহীন এক বিরাট প্রাণের পূর্বজ।আজও তাই আমরা দেখি পৃথিবীসহ সকল গ্রহের একদম অভ্যন্তরে, কেন্দ্রে রয়ে গেছে সেই উত্তপ্ত,গলিত সকল ধাতব মৌল যা গড়ে তুলেছে আমাদের পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্র।আর এজন্যেই হিরণ্যময় এই জগতের ধারক হিসেবে পবিত্র ঋগ্বেদে,ঐতরেয় আরণ্যক ও কৌশিতকী ব্রাহ্মণে বারবার উপমা রূপে ব্যবহৃত হয়েছে লৌহ ও ধাতুসমূহ কেননা ঋষিরা সবসময় ই জানতেন পৃথিবীর মূল একটি উপাদান এই ধাতুসমূহের মৌলিক ও যৌগিক যৌগসমূহ।
পৃথিবী তৈরী হয়ে গেল ঠিক ই,আজ থেকে ৪.৫৪ বিলিয়ন বছর আগের কথা।তখন সে সদ্যভূমিষ্ঠ শিশুমাত্র।কিন্তু পৃথিবীর শৈশবটা ছিল বড়ই সংঘাত,সংঘর্ষে ভরপুর।সোনার চামচ মুখে নিয়ে তার শৈশব কাটেনি।জন্ম হতে না হতেই শিশুকালে এলো একটি বড় আঘাত।যখন ছোট্ট শিশু পৃথিবীর বয়স মাত্র ১৪০ মিলিয়ন বছর তখন থিয়া নামের এক প্রোটোপ্ল্যানেট এসে ঢাক্কা খেল শিশু পৃথিবীর গায়ে,এই ঢাক্কার আঘাতে একটি অংশ পৃথিবী থেকে হয়ে গেল আলাদা।ছোটবেলাতেই হারিয়ে গেল নিজের শরীরের একটি অংশ,যেন হারিয়ে যাওয়া জমজ বোনটি।সেই বোনটিকে আজকে আমরা আদর করে চাঁদমামা নামে ডাকি।গ্রীক দেবী থিয়া যেমন চাঁদের জননী, তেমনি অতর্কিত হামলা করা প্রোটোপ্ল্যানেট থিয়ার আঘাতে পৃথিবী থেকে জন্ম হয়েছিল চাঁদের।পৃথিবী তখন মাত্র ১৪০ মিলিয়ন বছর বয়সের ছোট্ট শিশুটি!
পৃথিবীর সাথে থিয়ার সংঘর্ষে আলাদা হয়ে যাচ্ছে চাঁদ নামের উপগ্রহ |
আর তাই যখন অন্যান্য ধর্মগুলো মাত্র ৬ দিনে জগৎ সৃষ্টির কাল্পনিক গল্প বলে,তখন বিজ্ঞান হাসে অন্তরালে। অথচ আপ্তজ্ঞানী আর্য ঋষিগণ তৃতীয় নেত্রের অপার দৃষ্টিতে এই মুচকি হাসিতে জগতের রহস্য জেনেছিলেন বেদাঙ্গ জ্যোতিষ নাম শাস্ত্রে ৩৫০০ বছর আগেই, তারও ১৫০০ বছর আগে অর্থাৎ ৫০০০ বছর আগের মহাভারতেও আমরা নিখুঁত নানা বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্তের উল্লেখ দেখি । অতএব আমাদের জ্যোতিষ চর্চা যে তারও আগে থেকে ছিলো বলাই বাহুল্য ।
আগামী পর্বে আমরা দেখব কিভাবে পৃথিবী নামক এই ছোট্ট শিশুটি ঝড়-ঝঞ্ঝা পাড়ি দিয়ে মাতৃসম হয়ে উঠল,কিভাবে এলো মানুষ সহ সকল প্রাণী।ঈশ্বর কি বিচিত্র লীলায় রচনা করলেন এক অভূতপূর্ব প্রাণের চক্রব্যূহ,কিভাবে একটি অলৌকিক রাসায়নিক দূর্ঘটনায় তৈরী হয়েছিল একটি মাত্র কোষ যার থেকে আজ আমরা পরিণত হয়েছি ৭০০ কোটি মানুষের এই বিরাট পরিবারে।সেই পর্যন্ত বিদায়!
চলবে...
wonderful
ReplyDeleteখুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন...।
ReplyDeleteওঁ তৎ সৎ,,,
ReplyDeleteধন্যবাদ,,, 🙏
চেতনা জাগরনে আপনাদের কাজ এগিয়ে যাক,,
ওঁ শান্তিঃ
সত্যমেব জয়তেঃ🙏
ReplyDeleteজয়তু অগ্নিবীর 🙏🙏❤️
ReplyDeleteজয়তু অগ্নিবীর������️��️����
ReplyDeleteএক কথায় অসাধারণ। আপনাদের পরিশ্রম বৃথা যাবে না। আমরা নিয়মিত আপনাদের লেখা পাঠ করবো, আপনাদের পাশে থাকবো।
ReplyDeleteখুব সুন্দর হয়েছে।এক কথায় অসাধারণ।
ReplyDeleteসনাতন ধর্মে ই সব কিছুর সমাধান রয়েছে।
ReplyDeleteঅসাধারণ আর্টিকেল
ReplyDeleteবলার ভাষা নেই খুব সুন্দর
ReplyDeleteবাংলাদেশ অগ্নিবীর
ReplyDeleteসত্য প্রকাশে নির্ভীক সৈনিক
www.agniveerbangla.org
আমি গর্বিত আমি (হিন্দু) সনাতনী আমাদের আদি গ্রন্থ বেদ আছে বলে। সত্যম শিবম্ সুন্দরম।।🙏🙏🙏
ReplyDeleteবিজ্ঞান বিজ্ঞান করছো তোমার কি মনে নাই পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন সভ্যতা মেসোপটেমীয়া, মানুষকে সত্য জানানো উচিত।
ReplyDelete৩ নাম্বার পর্ব করে দিবেন
ReplyDeleteদুঃখের বিষয় হলো এই যে, একটা থিউরি আবিষ্কার হওয়ার পরে এনারা লাফ দিয়ে বলে বেদে এটা আগে থেকেই উল্লেখ ছিল।
ReplyDeleteওহে, বেদে যদি আগেই এগুলো থাকে তাহলে পাশ্চাত্য বিজ্ঞানীদের থিউরির উপরে ভিত্তি করে কেনো আর্টিকেল লেখেন? নিজেরা কেন নতুন থিওরি দিতে পারেন না? এতেই বোঝা যায় যে আপনাদের দাবিগুলো নিতান্ত হাস্যকর।