

আত্মশুদ্ধি এবং মন ও ইন্দ্রিয়গুলির উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে।
খারাপ সংস্কার নষ্ট করতে।
ঈশ্বরের প্রেরণায় ভালো সংস্কার সৃষ্টি করতে।
শুভ ও নিষ্কাম কর্ম করার অনুপ্রেরণা পেতে।
উত্তম আচরণ অনুসরণ করতে।
প্রাপ্য ঈশ্বরীয় গুণসমূহ অর্থাৎ সদ্গুণ অর্জন করতে।
ঈশ্বরীয় আনন্দ তথা মুক্তি লাভের জন্য।
জীবনে পরিপূর্ণতা অর্জন করে সন্তুষ্টি লাভের জন্য।
সব প্রাণীর প্রতি প্রেমের ভাবনা বজায় রাখতে ও জগতের কল্যাণ করতে।

পূর্বজন্মের সংস্কার।
সত্য বিদ্যার জ্ঞান।
সাধুসঙ্গ।
তীব্র ইচ্ছাশক্তি।
প্রয়োজনীয় উপকরণের প্রাপ্তি।
উপাসনার সঠিক পদ্ধতি ও প্রাণায়ামের জ্ঞান।
পূর্ণ পুরুষার্থ অর্থাৎ প্রচেষ্টা ও সত্যাচরণ।
ঈশ্বরের স্তুতি-প্রার্থনা-উপাসনার নিয়মিত অভ্যাস।
যম-নিয়মের জীবনচর্চা।
উপযুক্ত পরিবেশ ও ভক্তসঙ্গ।

শুভবুদ্ধি লাভ অর্থাৎ বুদ্ধির বিকাশ।
স্মরণশক্তির স্থিতি ও বৃদ্ধি।
জীবনের সব কর্মে একাগ্রতা।
আত্মশুদ্ধি ও ইন্দ্রিয় ও মন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
ঈশ্বর, প্রকৃতি ও আত্মার সঠিক জ্ঞান লাভ।
জীবনে সর্বদা, প্রতিকূল অবস্থাতেও, প্রশান্তি বজায় রাখা।
ভালো সংস্কারের উদ্ভব ও নিষ্কাম কর্মে প্রেরণা লাভ।
বেদানুযায়ী শুভ আচরণ করে সকল প্রাণীর মানবাধিকার রক্ষায় অনুপ্রাণিত হওয়া, এবং চিন্তাদূষণ থেকে মুক্তি লাভ।
পাপকর্ম থেকে দূরে থাকার স্বভাব গড়ে ওঠা।
ঈশ্বরের প্রতি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি এবং ঈশ্বরীয় আনন্দ তথা ঈশ্বরকে লাভ করে মুক্তি প্রাপ্তি।
শারীরিক ও মানসিক কষ্ট সহ্য করার শক্তি লাভ।
দীর্ঘায়ু লাভ।
অর্থদান ও সময়দান করার প্রবৃত্তির বিকাশ।

নিজের আচরণে অন্যদের কষ্ট দেওয়া।
কৃতজ্ঞতার অভাব থাকা।
ইন্দ্রিয় ও মন-এর দাস হয়ে পড়া।
বৈদিক ও ধর্মীয় বিষয় সম্পূর্ণরূপে বুঝতে অপারগ হওয়া।
প্রতিকূল পরিস্থিতি ও দুঃখ সহ্য করতে না পারা।
কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, অহংকার ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে না রাখা।
উপাসনা দ্বারা অর্জিত ঈশ্বরীয় গুণ—বিশেষ জ্ঞান, বল, আনন্দ, নির্ভয়তা, স্বাধীনতা প্রভৃতি থেকে বঞ্চিত হওয়া।
জীবনের সমস্যাগুলোর সঠিক সমাধান করতে না পারা ও ফলস্বরূপ দুঃখী হওয়া।
যম-নিয়মের পালন করতে না পারা।
পঞ্চমহাযজ্ঞের অনুষ্ঠান করতে না পারা।
© বাংলাদেশ অগ্নিবীর